সৃষ্টি সুখের উল্লাসে ‘ব্যারিষ্টার সুমন’ হাজারো মানুষকে অনেক মহৎ কিছু করার প্রেরনা যুগিয়েছেন

ডেস্ক নিউজ
ডেস্ক নিউজ,
প্রকাশিত: ০৫:৩৭ পিএম, ৩ জুন ২০১৮ | আপডেট: ০৮:৩৪ পিএম, ৩ জুন ২০১৮

সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন
মতামত,সাইফুল ইসলাম বিপ্লবঃ আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে, কথায় না বড় হয়ে কাজে বড় হবে?’ ‘মুখে হাসি বুকে বল, তেজে ভরা মন ‘মানুষ হইতে হবে’ – এই যার পণ৷’

প্রিয় পাঠকবৃন্দ বলছি , কুসুমকুমারী দাশ প্রণীত ‘আদর্শ ছেলে’ কবিতার সেই স্বপ্নপুরুষ, মেধা ও পরিশ্রমের সমন্বয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত সমাজ গড়ার এক ‘বিস্ময় বালক’ এর কথা। যিনি হাটলেই হয়ে যায় মিছিল, যিনি বসলেই হয়ে যায় পথসভা, যিনি কথা বললেই হয়ে যায় শ্লোগান। হ্যাঁ বন্ধুরা বলছি, ক্লিন ইমেজের বিকশিত ব্যক্তিত্ব “ব্যারিষ্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন” এর কথা। বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন এক মাত্রা যুক্ত করেছেন আমার অত্যন্ত শ্রদ্ধাভাজন প্রিয় নেতা “ব্যারিষ্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন” ।

প্রিয় নেতা , আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে অনেক গর্ববোধ করি । কারণ আপনার মতো একজন মানুষের সান্নিধ্য আমি পেয়েছি। আল্লাহর রহমতে আজ আপনি বাংলাদেশ তথা সারা বিশ্বের গর্ব, আমাদের অহংকার। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম,ইলেকট্রনিক মিডিয়া, প্রিন্ট মিডিয়া সহ সকল গণমাধ্যমে আপনার যোগ্যতার বলেই জায়গা করে নিয়েছেন। একটি অবহেলিত জনগোষ্ঠীকে কীভাবে উন্নয়নের পরশ দিতে হয় তা আপনার চেয়ে বেশি কেউ জানে না । সব গণমাধ্যমে প্রশংসিত হয়েছে আপনার এরকম অসাধারণ উদ্যোগগুলো। আপনি আপনার সম্পূর্ণ ত্যাগ, শ্রম ও আত্মবিশ্বাস এবং বাংলাদেশের জনগণের আস্থা, বিশ্বাস অর্জন করে আজকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন কাণ্ডারি হয়েছেন যা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সহ সকল রাজনৈতিক দলের কাছে অনুপ্রেরনামুলক ।
ব্যারিষ্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন
প্রিয় নেতা,আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি এবং পূর্ণ আস্থা রাখি আপনার প্রতি। আপনার সরাসরি হস্তক্ষেপে সব কালো ছায়া দূর হয়ে যায় কারন আপনি বাংলাদেশের প্রতিটি মাটি-কণা-আলো-বাতাস সম্পর্কে অবগত। কোন চামচাবাজ, কোন তোষামোদকারী আপনাকে ভুল বুঝাতে পারবে না। কারণ আপনি তৃণমূল থেকে উঠে আসা জাদুকরী নেতৃত্ব এবং আজকের বাংলাদেশের একজন সফল জননেতা। মুক্তিযুদ্ধের অসমাপ্ত কর্তব্য সম্পাদন এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন রূপায়নে বাঙালি জাতির ইতিহাসে গৌরবোজ্জ্বল নতুন অধ্যায় যুক্ত করতে আপনার দ্বারস্থ হওয়া সময়ের দাবি মাত্র।
সায়েদুল হক সুমন
প্রিয় নেতা, মুক্তবুদ্ধি সম্পন্ন অসাম্প্রদায়িক চেতনা পুষ্ট সমাজ গড়ার এক লড়াকু সৈনিক হিসেবে আপনার সুনাম অক্ষুন্ন। আপনার অনন্য কীর্তি চুনারুঘাট ও মাধবপুর উপজেলার জনমানুষের কাছে অহংকার হিসেবে প্রতীয়মান হয়েছে । সৃষ্টি সুখের উল্লাসে “ব্যারিষ্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন” হাজারো মানুষকে অনেক মহৎ কিছু করার প্রেরনা যুগিয়েছে। আপনি এমন রাজনীতি করছেন, যেই রাজনীতির সাথে উৎপাদন জড়িত, শিক্ষা জড়িত, উন্নয়ন জড়িত। আপনার উত্থানের সাথে মিল রয়েছে “ দ্যা আউট সাইডার” উপন্যাসের নায়কের । বর্ণাঢ্য কর্মময় জীবন, সাধারণ মানুষের সাথে আপনার অনুরাগ ভালোবাসা, কমিটমেন্ট, একটি জনপদের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠীর ভাগ্যর উন্নয়নে আপনার সম্পৃক্ততা আপনাকে নানা মুখী কর্মস্রোতে সম্পৃক্ত করেছে।

প্রিয় নেতা, আমি খবর নিয়ে দেখেছি যে ‘হবিগঞ্জ-৪ আসনে সকল গোয়েন্দা প্রতিবেদন এবং জনপ্রিয়তার ভিত্তিতে সবার থেকে এগিয়ে আছেন আপনি’। । দীর্ঘদিন থেকে স্থানীয় মানুষের সুখে দুঃখে পাশে থাকার কারণে সবার ভালোবাসা আপনি বরাবরই পেয়ে এসেছেন।স্থানীয় জনগণ ভালোবেসে আপনাকে ‘মাটি ও মানুষের নেতা’ হিসেবে ডাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। সাধারণ মানুষ আপনাকে কাছে পাবার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকে । এই হিসেবে, হবিগঞ্জ-৪ আসনে বিএনপির যত ভোট ব্যাংকই থাকুক না কেন আপনি নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করলে কেউ আপনাকে পরাজিত করতে পারবে না বলে আমি দৃঢ় বিশ্বাস রাখি। সাহসী ও সময়োচিত পদক্ষেপ নিয়ে দেশজুড়ে তৃণমূলের লাখো ছাত্রলীগ,যুবলীগসহ আওয়ামীলীগের সকল স্তরের নেতাকর্মীর মন জয় করে আপনি নিজেকে প্রমান করেছেন শেখ হাসিনার বিশ্বস্ত ভ্যানগার্ড হিসেবে । হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা গঠনে গণতন্ত্রের মানসকন্যা বিশ্বশান্তির অগ্রদূত দেশরত্ম শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে “ব্যারিষ্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন” অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আমি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করি ।

পরিশেষে , কবি “তারাপদ রায়” এর একটি কবিতা প্রিয় নেতা “ব্যারিষ্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন” কে উৎসর্গ করে বিদায় নিলাম ।

“এসব খবরে তোমার এখন কোনো প্রয়োজন নেই।
অথচ এর থেকেও কি যেন তোমাকে জানানোর ছিল,
কিছু একটা আছে, কিন্তু সেটা যে ঠিক কি
পরিষ্কার করে আমি নিজেও বুঝতে পারছিনা।
টেবিলের একপাশে কাঁচের কাগজচাপার নীচে
ধুলোয়, বাতাসে বিবর্ণ হয়ে আসছে হাওয়াই চিঠি।
তার গায়ে ডাকের ছাপের চেয়ে একটু বড়,
অসতর্ক চায়ের পেয়ালার গোল ছাপ,
পাখার হাওয়ায় সারাদিন, সারারাত ফড় ফড় করে ডানা ঝাপটায়
সেই ঠিকানাবিহীন রঙিন ফাঁকা চিঠি।
অথচ তোমার কাছে
তার উড়ে যাওয়ার কথা ছিল।”
লিখেছেনঃ ©সাইফুল ইসলাম বিপ্লব ।

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)