পাথরঘাটার বহিষ্কৃত মানবাধিকার কর্মির মহিপুরে অর্ধলক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ এর অভিযোগ
মহিপুর থানার সদর ইউনিয়ন থেকে ভুয়া মানবাধিকার সদস্য পরিচয় দিয়ে প্রায় অর্ধলক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করেছে পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিরা ইউনিয়ানের মধ্যে বাইনচটকী গ্রামের খবির গাজীর ছেলে বহিষ্কৃত মানবাধিকার কর্মি খলিলুর রহমান মহাসিন গাজী।
জানা যায়, ৭ ই জুন রোববার সকাল ১০ টায় মহিপুর থানার সেরাজপুর গ্রামে বিভিন্ন মানুষকে সহোযগীতার প্রলোভন দেখিয়ে, বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলা মানবাধিকার সংস্থার সভাপতির পরিচয়ে মোঃ খলিলুর রহমান গাজী (মহাসিন) প্রায় অর্ধলক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করে, এবং উক্ত টাকা আত্মসাৎ করে যাবার সময় গ্রামবাসীর ধাওয়াখেয়ে তার নিজের মটর সাইকেল রেখে পালিয়ে যায়।
এই সংবাদ শুনে মহিপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মনিরুল ইসলাম সহ একাধিক সংবাদ কর্মী উপস্থিত হলে, অভিযোগ কারি মোঃ ইউনুস জানান তার পাওনা টাকা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ষোল হাজার (১৬০০০) টাকা নিয়ে দীর্ঘ দিন তাকে হয়রানী করে আসছে। এছাড়া মোঃ বশির আকনের (৯০০০) টাকা, পাশের গ্রামের সাদ্দামের ৪০,০০০ টাকা ,এবং মোঃ নজির এর ৮০০০ টাকা আত্মসাৎ করেছে বলে অভিজোগ পাওয়া যায়।
মহিপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ মনিরুল ইসলাম বলেন, বরগুনা জেলা মানবাধিকার সাধারন সম্পাদক এ্যড আঃ কাদের জানান খলিলুর রহমান মহাসিন গাজীকে সাংগঠনিক নিয়ম ভঙ্গ করায় বহিস্কার করা হয়েছে ।বরগুনা জেলার একাদিক ব্যাক্তি জানিয়েছে গাজী মোঃ মহাসিন এজন চরিত্রহীন ও প্রতারক ।এ ব্যাপারে গনমাধ্যম কর্মীরা অভিযুক্তর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি আপনাদের সাথে দেখা করে বিষয়টি বলবো এবং দোস্থবলে নিজেকে রক্ষ্যা করার চেষ্টাকরে।
মোঃ ইউনুস এ বিষয় মহিপুর থানায় অভিযোগ করেছেন , এবিষয় মহিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ মনিরুজ্জাম জানান অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।