বরগুনায় দুই অফিস সহায়কের বদলীর অর্ডার হলেও কর্মস্থলেই তারা
বরগুনায় দুই অফিস সহায়ক মো. শাহ-জালাল ও মো. সবুজ এর বদলীর আদেশ হলেও যার যার কর্মস্থলেই কাজ করছেন তারা।
অথচ আদেশে বলা হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদ্বয় পত্র জারীর তিন দিনের মধ্যো ছাড়পত্র গ্রহণ করিয়া বদলীকৃত কর্মস্থলে যোগদান করিবেন। অন্যথায় চার দিনের দিন সরাসরি অব্যহতি পেয়েছেন বলিয়া গণ্য হইবে। গতকাল সোমবার নিজেদের কর্মস্থলে কাজ করতে দেখাগেছে তাদের।
এরআগে ১০ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে তাদের বদলীর আদেশ করে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পরিচালক (স্বাস্থ্য) এর কার্যালয় বরিশাল বিভাগ। সেই আদেশে পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত নিম্নবর্ণিত অফিস সহায়কদ্বয়কে তাহাদের কর্মস্থল হতে বদলী করিয়া তার নামের পাশ্বে বর্নিত পদ ও কর্মস্থলে বহাল করা হলো।
এরা হলেন, বরগুনা ১০০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের অফিস সহায়ক মো. শাহ-জালাল কে বদলী করা হয়েছে বরগুনা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তার অফিস সহায়ক মো. সবুজের স্থলে।
সবুজকে বদলী করা হয়েছে জেনারেল হাসপাতালের অফিস সহায়ক মো. শাহ-জালালের স্থলে। যার স্মারক নং- ডিএইচ/বরিশাল/পার-৩/২০১৯/৫৫৪/১(৭) অনুলিপি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রেরণ করা হলো। এ আদেশ জনস্বার্থে জারী করা হলো। সংশ্লিষ্ট কর্মচারীদ্বয় পত্র জারীর তিন দিনের মধ্যো ছাড়পত্র গ্রহণ করিয়া বদলীকৃত কর্মস্থলে যোগদান করিবেন। অন্যথায় চার দিনের দিন সরাসরি অব্যহতি পেয়েছেন বলিয়া গণ্য হইবে।
বরগুনা ১০০শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের অফিস সহায়ক মো. শাহ-জালাল কে বদলী করা হয়েছে বরগুনা সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃপঃ কর্মকর্তার অফিস সহায়ক মো. সবুজের স্থলে। সবুজকে বদলী করা হয়েছে মো. শাহ-জালালের স্থলে।
এ ব্যাপারে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক (আরএমও) সোহরাব উদ্দীন জানান, আপনারা যে বিষয়টি জেনেছেন সেটা ঠিক। তাছাড়া শাহ-জালাল পুরনো লোক, তাই তাকে আমি বদলীর অর্ডার পেয়েও হাসপাতালে রেখেছি। অতিশিগ্রই শাহ-জালালের বদলীর আদেশ ক্যানসেল করা হবে বলেও জানান তিনি।