পিটিয়ে হত্যাকে ষ্টক বলে ডিসি সাহেবের নাম ভাঙ্গিয়ে লাশ কবর দিলেন (পল্টু)
বরগুনা জেলায় ভিন্ন এক আতংকের নাম আলাউদ্দিন পল্টু তিনি বর্তমান চেয়ারম্যান, ৬ নং কাকচিড়া ইউনিয়ন,পাথরঘাটা। বিভিন্ন সময় ভিন্ন রুপে দেখা যায় তাকে। কখনো সাংবাদিক মারধর কখনো হুমকি দিয়ে বিভিন্নভাবে মানুষের কাছে থেকে টাকা পয়সা আদায় এছাড়াও এমন বহু ঘটনায় নিজের অস্তিত্ব ধরে রেখেছেন তিনি।
বরগুনা পাথরঘাটায় তরুণীর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনার রহস্য উদঘাটন করতে গিয়েই দেখা মিলে এমন এক ভিন্নরুপি এক আলাউদ্দিন পল্টুর ।
পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া ইউনিয়নের রুপধোন গ্রামে ফারজানা আক্তার (১১) ৫ম শ্রেণীর ছাত্রীকে আপন চাচী ও দাদা খুন করে ঘরের পিছনে ফেলে রাখার অভিযোগ উঠে। পরে ঐ এলাকার মেম্বার ও চেয়ারম্যান পল্টু পুলিশের সহযোগিতায় খুন,কে হার্ডএটাক করে বলে চালিয়ে দেয় এবং নিজেদের প্লান অনুযায়ী কোন ময়না তদন্ত ছাড়া সকাল ৯ মধ্যে ফারজানার লাশ কবর দিয়ে দেয় চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন পল্টু ও যাদের নামে খুনের অভিযোগ উঠে তারা।।
ইতিমধ্যেই একটি ভিডিওতে দেখা গেছে আলাউদ্দিন পল্টু ও মেম্বার সহএলাকার প্রভাবশালী ২/৩ জন মিলে ফারজানার মা বাবা দুইজনের ও প্রতিবেশীদের সাদা কাগজে সাক্ষর নিচ্ছেন।।
ঘটনার জানাজানি হলে পলটুর কাছে ফারজানার মৃত্যুর কোন কারন আছে কিনা তা জানতে চাইলে তিনি বলেন সে স্ট্রোক করে মারা গেছেন, এবং তিনি সাদা কাগজে কোন স্বাক্ষর নেন নি এমন কথা জানান সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে কিন্তু ঐ দিনের ভিডিওতে পল্টু চেয়ারম্যানকে দেখা যায় জোর করে ফারজানা,র বাবা মা সহ এলাকার অনেকের সাক্ষর নিচ্ছেন তিনি উপস্থিত থেকে।।
পরে আবারো তার কাছে এই ব্যপারে জানতে চাইলে ফারজানাকে কেনো কোন ময়নাতদন্ত ছাড়া কবর দেয়া হলো ?
তিনি বলেন বরগুনার ডিসি সাহেব তাদের মৃত ফারজানাকে কবর দেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন।
পরে এই ব্যাপারে বরগুনা জেলা ডিসি,কে কল করে জানতে চাইলে তিনি বলেন এই ঘটনার ব্যাপারে তার কাছে কোন কোন কিছু জিজ্ঞাস করা হয়নি।
ফারজানার মৃত্যুতে বিভিন্ন রহস্যজনক কথা ওঠে গ্রামে একই গ্রামের স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা মনি মন্ডল বলেন
ফারজানার মায়ের বাড়ি একই ইউনিয়নে দুই কিলো দূরে তিনি সেখানে গেলে তার মা ও মামা বক্তব্য প্রথমে তারা শুনেছে স্ট্রোক করে মারা গেছে পরে শুনতে পেরেছে তাকে তার চাচি ও দাদা হত্যা করেছে ।।
বিস্তারিত ভিডিওতে দেখুন।